Followers

তাবিজ নয় তাওয়াক্কুল – কোরআনের আলোয় রুহানী চিকিৎসা।

   




🕋 তাবিজ নয় তাওয়াক্কুল – কোরআনের আলোয় রুহানী চিকিৎসা।

—কখনো কি এমন হয়েছে—চিকিৎসা করেও কিছু হচ্ছে না? টাকার পর টাকা চলে যাচ্ছে, অথচ উপকার মিলছে না?
এই হতাশার ভেতরেই আশার আলো হয়ে আসে আল্লাহর কালাম — কোরআনের আয়াত।
আর সেই আলো থেকেই আমরা আহ্বান জানাই: তাবিজ নয়, তাওয়াক্কুল।


🔍 তাবিজ নিয়ে বিভ্রান্তি

আমাদের সমাজে তাবিজ নিয়ে দুই ধরনের কথা খুবই প্রচলিত—

🔴 তাবিজে কিছুই হয় না।
🔴 তাবিজ মানেই শিরক।

❓ কিন্তু সত্যি কি তাই? আসুন, শরিয়তের আলোকে দেখি:

✅ তাবিজে যদি থাকে কোরআনের আয়াত,
✅ তাবিজ যদি তৈরি হয় শরিয়ত অনুযায়ী,
✅ আর যদি মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ওপর নির্ভর না করে—

তাহলে তা শিরক হয় না। বরং এটিও একটি রুহানী চিকিৎসা।


🕌 রাসুল ﷺ কি রুহানী চিকিৎসা করতেন?

হ্যাঁ, করতেন।
রাসুলুল্লাহ ﷺ সাহাবীদের উপর দোআ পড়ে ফুঁ দিতেন।
তিনি নিজে অনেক দোআ শিখিয়ে গেছেন, যা রোগ-ব্যাধি বা বিপদের সময় আমরা পড়ি। যেমন:

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিন হাম্মি ওয়াল হাযন।
আউযু বিসুন্নিল্লাহিল আযীমি মিন শাররি মা আজিদু ও উহাযির।

এগুলোই তো রুহানী চিকিৎসা। তাহলে কোরআনের আয়াতে তৈরি একটি তাবিজ যদি এই দোয়াগুলোর মতোই হয়—তাহলে কেন সেটা শিরক হবে?


✅ আমরা কীভাবে কাজ করি?

আমরা কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে সম্পূর্ণ শরিয়ত-সম্মত রুহানী চিকিৎসা করি। আমাদের কার্যক্রমের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

🔹 আমরা তাবিজ দেই – কিন্তু গ্যারান্টি দেই না।
🔹 শিফা একমাত্র আল্লাহর হাতে, আমরা শুধু একটি মাধ্যম।
🔹 আমরা কোনো নির্ধারিত টাকা নেই না – যে যা খুশি মনে দেয়, সেটাই যথেষ্ট।
🔹 আমরা কোনো জিন বা গায়েবি শক্তির সাহায্য নেই না – কারণ এটা হারাম।
🔹 আমাদের তাবিজে নেই কোনো জাদু, শিরকি কালাম বা বুজরুকি কথা।

এটা শুধুমাত্র আল্লাহর কালাম দিয়ে তৈরি একটি পবিত্র রুহানী চিকিৎসা।


🌿 কারা উপকৃত হতে পারেন?

যাদের জীবনে নিচের যেকোনো সমস্যা দেখা দিয়েছে, তারা চাইলে শরিয়ত সম্মত রুহানী চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন:

  • যাদুর বাঁধা বা প্রভাব
  • মানসিক অস্থিরতা, দুশ্চিন্তা বা অবসাদ
  • জিনের আসর বা বদ নজর
  • সংসারে অশান্তি, কলহ, অবারকত
  • বারবার চাকরিতে ব্যর্থতা বা ব্যবসায় ক্ষতি
  • দাম্পত্য জীবনে অবিশ্বাস বা ভালোবাসার অভাব
  • সন্তান না হওয়া বা সন্তান অবাধ্য
  • রহস্যময় অসুস্থতা, যেটার কোনো চিকিৎসা কাজ করছে না
  • ঘুমে ভয়, দুঃস্বপ্ন বা বিভ্রান্তি
  • মামলায় পরাজয় বা সামাজিক শত্রুতা
  • নামাজে অমনোযোগ বা দ্বীনের পথে থেকেও সমস্যা
  • নতুন বাড়ি, দোকানে অশান্তি
  • পরিবারে অশুভ পরিস্থিতি
  • হালাল ভালোবাসা টিকিয়ে রাখতে সমস্যা

📌 আমাদের থেকে আপনি যা পাবেন:

🔹 আমল ও দোআ: আপনার সমস্যা অনুযায়ী কোরআন-হাদীস থেকে আমল ও দোআ দেওয়া হয়।
🔹 তাবিজ: শুধুমাত্র কোরআনের আয়াত ও সহীহ দোআ দিয়ে তৈরি।
🔹 পরামর্শ: কীভাবে নিজের আমল ও ভরসা বাড়াবেন – সে বিষয়ে হেল্প করা হয়।
🔹 ব্যবসা নয়, সেবা: আমরা এটাকে ব্যবসা বানাই না। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করি।


❗কিছু সতর্কতা:

❌ যদি কেউ এই তাবিজকে অলৌকিক কিছু মনে করে — সেটা ভুল।
❌ যদি কেউ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো উপর ভরসা করে — সেটাও হারাম।
❌ যদি কেউ তাবিজকে আল্লাহর বিকল্প ভাবেন — তাহলে তা শিরক।

✅ সঠিকভাবে, শরিয়ত মোতাবেক এবং পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে ব্যবহার করলে —
তাবিজ হতে পারে উপকারের মাধ্যম, আল্লাহর রহমতের বাহক।


🤲 শেষ কথা

আমরা কেউ শিফা দিতে পারি না।
আমরা কেবল দোআ করতে পারি, কোরআনের আয়াত দিতে পারি, এবং তাওয়াক্কুল শেখাতে পারি।

“শিফা শুধু আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।”
আমরা শুধু সেই আলোর পথে পথপ্রদর্শক।


📞 যদি আপনি এই ধরনের কোনো সমস্যায় পড়ে থাকেন – যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপে।

WhatsApp — 01980482475

🕌 বিশ্বাস না থাকলে অন্তত জানুন —
এটা ব্যবসা নয় বরং একটি রুহানী সেবা।
বিশ্বাস থাকলে ইনশাআল্লাহ আপনি উপকৃত হবেন।



বশীকরণের ছয়টি মন্ত্র

মানুষকে বশে রাখার ছয়টি মন্ত্র আছে। খুবই কাজের, একেবারে অব্যর্থ। তবে বেশি উৎসাহী হবেন না। মন্ত্রগুলো আপনাদের জানা অবশ্য।

প্রথমে আসি, বশ করা মানে কী? কাউকে বশ করা মানে নিয়ন্ত্রণ করা। অর্থাৎ একজন স্বকীয়ভাবে যা করত, তা করতে না দেওয়া কিংবা যা করত না, তা করিয়ে নেওয়া। চিন্তাকেও বশ করা যায়। অনেক সময় যে বশীভূত, সে বুঝতে পারে না যে বশ হয়েছে।

ভালো কাজেও অন্যকে বশ করতে হয়, যেমন কাউকে দিয়ে জনসেবা করিয়ে নেওয়া। সেটাকে বশ করা বলা হয় না; বলা হয় অনুপ্রেরণা। মন্দ উদ্দেশ্যে বা নিজের লাভের জন্য অন্যকে প্রভাবিত করাকেই সাধারণভাবে বশীকরণ বলা হয়।

আমরা নিত্য বিভিন্নভাবে নিজের অজান্তে বশীভূত হচ্ছি। অফিসে, শপিংমলে, মিডিয়ার কাছে, সামাজিক জমায়েতে, এমনকি নিজ বাড়িতেও নিজের স্বকীয়তা কম-বেশি বিসর্জন দিচ্ছি। অথবা এমন হতে পারে আমিই অন্যকে অন্যায়ভাবে বশীভূত করছি। এটা সামান্য পচা মাছ গছিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে, একজনকে টেররিস্ট বানানো পর্যন্ত—অনেক কিছুই হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ একজন আপনাকে সারা জীবন ভাবাল যে, ‘মঈন সাহেব লোকটা খুবই পাজি।’ কিন্তু আসলে তিনি হয়তো ফেরেশতার মতো মানুষ। এর পেছনে বক্তার যখন একটা অসৎ উদ্দেশ্য থাকে, তখন তা বশীকরণ।

ইরান দেশটা কেমন, নর্থ কোরিয়া ও এর মানুষেরা কেমন, তা শুধু মিডিয়াই আমাদের জানিয়ে দিচ্ছে। যে মিডিয়া আপনি দেখেন বা শোনেন, তা-ই আপনার চিন্তাকে কোনো না কোনোভাবে বশীভূত করছে। তবে আজকের বশীকরণের আলোচনা মিডিয়া নিয়ে নয়। আজকের আলোচনা ব্যক্তি মানুষ নিয়ে।

এখন দেখা যাক যে ছয় মন্ত্রের কথা বলা হলো, তা আসলে কী। ছয় মন্ত্রের প্রথমেই আসে ‘রাগ’। এর পর যথাক্রমে অভিমান, কথার প্যাঁচ, ক্ষমতা, উৎকোচ ও গুণ। হয়তো ইতিমধ্যেই বুঝে ফেলেছেন এসব মন্ত্রে আসলেই যে কাজ হয়। তবু বিশ্লেষণে যাই।

রাগ

আপনি যদি খুব রাগতে পারেন, রেগে যদি কাণ্ড করে বসেন, বা নাও বসেন, তাহলে মানুষ আপনি রেগে যাবেন ভেবে তার যা করার কথা ছিল তা করবে না। অর্থাৎ বেশ কিছুটা বশ করা যাচ্ছে। এই বশ হওয়ার নানাবিধ কারণ আছে। একেবারে রেগে খুন করে ফেলবে থেকে শুরু করে, রাগলে তার নিজেরই না ব্লাড প্রেশার বেড়ে হার্ট অ্যাটাক করে বসে পর্যন্ত আশঙ্কাগুলো সাবজেক্টকে রাগী লোকটার কথা শুনতে বাধ্য করে। মানে বশে রাখে। এ জন্য আমাদের কমিউনিটিতে মানুষের রাগী হওয়ার একটা প্রবণতা আছে। মন্দ বিষয় হলেও অনেকে এটি নিয়ে গর্ব করেন।

অভিমান

অভিমানকে দুর্বলের অস্ত্র বলা হলেও এটিই বেশি কাজের। প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে অনশন করলেন—এটা হলো অভিমান। তাতে একটু হলেও টনক নড়বে। অথবা ঘরের দরজা লাগিয়ে দিয়ে ছোট মেয়েটা না খেয়ে শুয়ে থাকল, ডাকলেও দরজা খোলে না। ফলাফল? যা চাইছিল তাই দেওয়ার অন্তত একটি প্রতিশ্রুতি আদায়। অর্থাৎ এ অস্ত্রটিও অন্যকে বশ করতে বেশ কাজে লাগে।

কথার প্যাঁচ

এটি খুবই কার্যকর মন্ত্র। এই অস্ত্র অবশ্য সবার থাকে না। ‘ইউজড কার সেলস ম্যান’-তারা কথার মারপ্যাঁচে আপনাকে যা চাননি তা-ই বেশি দামে কিনিয়ে ছাড়বে। এক সেলসম্যানকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘ব্যাকআপ ক্যামেরা চাই। এই গাড়িতে তো ব্যাকআপ ক্যামেরা নাই?’ সে বলল, ‘ব্যাকআপ ক্যামেরা কোনো কাজের না। ওটা থাকার পরও আমি গাড়ি ব্যাক করতে গিয়ে মেইল বক্সে লাগিয়ে দিয়েছি।’ কাজেই ব্যাকআপ ক্যামেরা ছাড়াই তার গাড়ি কিনলাম। অনেক পরে ব্যাকআপ ক্যামেরা ব্যবহার করে খুবই চমৎকৃত হয়েছি। কাজের একটা জিনিস বটে। সেই সেলসম্যান আমাকে গাড়ি গছিয়ে দেওয়ার জন্য কথায় বশীভূত করেছিল।

কথার কয়েকটা মোক্ষম প্যাঁচ আছে। একটা হলো, মানুষের মধ্যে অপরাধবোধ সৃষ্টি করা। সামান্য কথা, ‘আপনি মনে হয় আমাকে অপছন্দ করেন।’ এটা মোক্ষম। ‘সেন্স অব গিল্ট’ তৈরি করতেই এমন বাক্য ব্যবহার করা হয়। আবার আছে আঁতে ঘা লাগানো। ‘তোমার দ্বারা এ কাজ কিছুতেই হবে না’, ধরনের কথা ইগোতে লাগে। যাকে বলা হলো সে জানপ্রাণ দিয়ে কাজটি সমাধা করবে। অবশ্য এটা একটা সাধারণ মন্তব্যও হতে পারে। নির্ভর করছে বক্তার উদ্দেশ্য কী তার ওপর।

ক্ষমতা

কে না জানে যে ক্ষমতা খুব কাজের জিনিস। শুধু ক্ষমতা আছে বলেই কেউ একজন আপনার কথা শুনছে, বা আপনার বশে আছে। সেই ক্ষমতা আপনি তার ওপর প্রয়োগ করেননি, অথবা কোনো দিন করবেনও না জেনেও ক্ষমতা দেখলেই সালাম করার একটি সহজাত প্রবৃত্তি বেশির ভাগ মানুষের মধ্যেই আছে।

উৎকোচ

এর দ্বারা অন্যের কাছ থেকে কাজ আদায় করা যায়, বশেও রাখা যায়। উৎকোচ শুধু টাকা নয়। ধরুন একটি মেয়ে একটি ছেলের সামনে কারণে-অকারণে হাসছে, উচ্ছলতা দেখাচ্ছে। সে কিছু একটা আদায় করতে চায়। রশীদ করিম লিখেছেন যে, ‘একটি মেয়ে কাপড় কিনতে গেলেও দোকানদারের সঙ্গে সামান্য লাস্য খরচ করে।’ (হুবহু নয়)

এই লাস্যও উৎকোচের পর্যায়ে পড়ে। লাস্য খরচ করে অন্যকে বশ করা যায়। খাওয়ার পরে কারও রান্নার ভূয়সী প্রশংসা করাও এক ধরনের উৎকোচ, তবে এতে দোষের কিছু নেই।

গুণ

একজন খুবই ভালো খেলোয়াড়, মানুষ তার ফ্যান হয়ে গেল। সে যা বলে, যা বোঝায়, অন্যরাও তা-ই বোঝে ও করে। সে এটাকে তার লাভের জন্য ব্যবহার করলে সেটা হবে বশ করা।

মোটাদাগে এই হলো ছয়টি বশীকরণ মন্ত্র ও এর কাজের পদ্ধতি। এখানে লক্ষণীয় যে, আমাদের অনেকগুলো ব্যক্তিগত আবেগ অন্যকে বশ করার কাজে লাগছে। এদের উৎপত্তিই হয়েছে অন্যকে বশ করার জন্য। যেমন নির্জন দ্বীপে কাউকে পাঠিয়ে দিলে অনেক দিন পর সে অভিমান ব্যাপারটা ভুলে যাবে। যেখানে অভিমানের কোনো ফল নেই, প্রকৃতি সেখান থেকে অভিমান নামের আবেগটি তুলে নেবে। অরণ্যে রোদন বলে তো একটা বাগধারাই আছে।

মানুষের নিঃসঙ্গতার আবেগটি তৈরি হয়েছে অনেক আগে। মানুষ একা বাস করতে গিয়ে যেন বিপদে না পড়ে, বিলীন না হয়ে যায় সে জন্যই এর সৃষ্টি। নিঃসঙ্গতা আছে বলেই মানুষকে বলা হয় সামাজিক জীব। বাঘ সামাজিক জীব নয়; কারণ, সে একা থাকতে পারে। এ ক্ষেত্রে সামাজিকের উল্টোটা কিন্তু অসামাজিক নয়; সেটা হবে, একা বাস করতে পারা।

যা হোক, উপরিউক্ত মন্ত্রগুলো অন্যের ওপর শুধু সৎ উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করা উচিত। মানুষকে অসৎ উদ্দেশ্যে বশ করা মানে শৃঙ্খল ছাড়াই তাকে দাস বানিয়ে রাখা। আবার অন্যরা আপনার ওপর এসব প্রয়োগ করছে কিনা, সে বিষয়েও সজাগ থাকতে হবে। অসৎ উদ্দেশ্যে প্রযুক্ত এমন মন্ত্রের কবলে পড়ে এমনকি পরাধীন জীবনও কাটাতে হতে পারে।

তবে সবকিছুই বশীকরণ নয়। একজন কৌশলে কথা বলতে পারে, কেউ একটুতেই রাগ/অভিমান করতেই পারে। উদ্দেশ্যটা অসৎ হলেই সমস্যা; না হলে এগুলো দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ মাত্র।

পরিশিষ্ট: এগুলোতে কাজ না হলে বশীকরণের এই অব্যর্থ মন্ত্রটি অমাবস্যার রাতে ১০০৮ বার পড়বেন।


মন্ত্র: —ওঁম কঙ্কালী মহাকালী, কেলি কলা ভ্যাঙ্গ স্বাহা।


দ্রষ্টব্য: কাজের পূর্বে অবশ্যই গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজে হাত দিবেন, ডিসক্লেইমার না দিয়ে পারা গেল না।

অর্থ প্রাপ্তির বিশ্বের স্রেষ্ঠ তদবীরঃ

 


আমরা সর্বসাধরনের জন্য এমন একটি তদবীর পোষ্ট করছি যা একই সাথে দুস্থ মানুষদের যেমন উপকারে ব্যবহৃত হবে। তেমনি অসংখ্য আর্থিক সঙ্কটে থাকা বিপদাপন্ন মানুষ হয়তো তার বিপদ হতে মুক্তি পাবে। এই তন্ত্রটি আমাদের ওয়েবের উপঢৌকন হিসেবে প্রেরন করেছেন মঙ্গোলিয়ার গুরু সিওয়াইম খান, আপনি খুব সহজেই নিজের আর্থিক সঙ্কট দুর করতে এই তদবীর ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি ওয়েষ্ট্রান তদবীর যা আমাদের চিরায়িত এশিয়ান তদবীরের মত নয়। আপনাকে প্রথমত কয়েকটি জিনিস জোগার করতে হবে। নিচে তার তালিকা ও নিয়ম বর্নিত হলো। এখানে আমাদের এই ওয়েবে শুধুমাত্র এই তদবীরটি সকলের করে উপকৃত হওয়ার জন্য সার্বিক অনুমতি দেওয়া হলো, তবে আপনি উপকৃত হলে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানে তার জন্য প্রতিষ্ঠানের অনুদানে কিছু প্রেরনের জন্য অনুরোধ রইলো। এতে আপনি অবশ্যই উপকৃত হবেন।


তদবীর ইকুইপমেন্ট তালিকাঃ

১) হলুদ, সাদা, গোলাপী (পিঙ্ক) কালারের তিনটি মাঝারি সাইজের মোমবাতী।

২) জেসমিন আতর (চামেলী ফুলের ঘ্রান থাকবে)

৩) এক টুকরা সাদা কাপড় (২x২") দুই স্কয়ার ফিট।

৪) কিছু ঘর সুগন্ধ করার জন্য গোলাপ জ্বল, আগর বাতী, কর্পূর।

৫) একটি পবিত্র সাদা কাগজ।

৬) একটি নীল কালিতে লেখার কলম।




মন্ত্রঃ

I am rich, I am masterful, I am wise, I am honored

The moon is as bright as the light shines everywhere

Give me the same way, make the wealthy rich as the sea,

Fill me with respect before you die


বিধিঃ সর্বপ্রথম আপনাকে চন্দ্রমাসের পূর্নিমা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এবং এরপর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী নবচন্দ্র পর্যন্ত। আপনার কাজটি শুরু করতে হবে যে কোন পূর্নিমার রাত্রে কোন উচু স্থানে পূর্বদিকে মুখ করে বসে উপরক্ত মন্ত্রটি চন্দ্রের দিকে তাকিয়ে ৫০৭ বার পড়তে হবে। এবার পরবর্তী নব চন্দ্রের শুরুর দিন সন্ধ্যায় চন্দ্র দেখে একটি নির্জন ঘরে আসন পেতে বসবেন। সামনে তিনটি মোমবাতী দিয়াশালাই দ্বরা জ্বালাবেন এবং নিজের দের হতে দু হাত সামনে ত্রিকোন ভাবে রাখবেন। তার পর একটি সাদা পবিত্র কাগজে নীল কালিতে উপরোক্ত মন্ত্রটি লিখে তার নিচে আপনার পূর্ণ নামটি লিখবেন। এবার সাদা কাপড়টি সামনে বিছিয়ে তার উপর কাগজটি রাখবেন। এবার মোমবাতির দিকে দৃষ্টি নির্দিষ্ট করে ধ্যনের মত আপনার যত অর্থ ঋন বা প্রয়োজন তার কল্পনা করতে করতে মন্ত্রটি জপ করতে থাকুন। ১০১ বার মন্ত্রটি জপ করে কাগজের উপর একটি ফু দিবেন এবং কাগজটি সহ কাপড়টি আপনার চোখে বাধবেন এবং আপনার অর্থ পেয়েছেন বা কেউ আপনাকে আপনার চাহিদার অর্থ দিয়ে যাচ্ছে সেটি কল্পনা করুন, খুব মনযোগের সাথে কল্পনা করুন অন্তত্য ৩০ মিনিট এরপর কাজটি শেষ করুন। রাত্রে ঘুমানোর সময় কাগজ ও কাপড়টি চোখে বেধে ঘুমাবেন। এভাবে প্রতিদিন কাজটি করতে হবে পরবর্তী পূর্নিমা পর্যন্ত এর মধ্যেই আপনার ঋন পরিশোধ হবে আপনার চাহিদা পূর্ণ হবে।


✅_যেকোনো কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

যোগাযোগ: (24/7)

imo & What'sApp

+88 01980482475

Akashguru2475@gmail.com

হারানো মনের মানুষকে ফিরে পেতে চান।

  

আমরা সাধারন মানুষ কখনই আমাদের কাছে যা আছে তার কদর বুঝি না, আমাদের আশে পাশে যারা থাকে তাদের মূল্যায়ন করি না, যারা আমাদের ভালোবাসে তাদের ভালোবাসার মর্ম বুঝি না। অথচ ঠিক একটা সময় যখন সেই জিনিসটি হারিয়ে যায়, নষ্ট হয়ে যায়, কাছের মানুষটি দুরে চলে যায়, ভালোবাসার মানুষটি অন্য কারো হয়ে যায়, তখন আমরা ঠিক কেদে কুল ভাসাই।

এটিও চিরন্তন সত্য সাধারনত যে জিনিসটি বা যে ব্যক্তিকে আমরা সত্যিকার অর্থেই বেশি ভালোবাসি বেশি চাই একটি সময় ঠিক সেটি নষ্ট হবে বা ব্যক্তিটি আমাদের ছেরে চলে যাবে – হারিয়ে যাবে। আমাদের সকলের উচিৎ যা আমাদের জন্য জরুরী, যে ব্যক্তিটি ছাড়া আমাদের চলে না, যাকে ছাড়া আমার জীবনটা অনর্থক মনে হয়, সে যখন কাছে থাকে তখন তার মূল্যায়ন করা, তার যথাযথ কদর করা। এতে করে আপনার প্রতি তার আগ্রহ যেমন থাকবে তেমনি আপনাকেও সে ততটুকুই ভালোবেসে আকড়ে থাকবে। হারানোর ভয় কম থাকবে, হয়তো হারাবেই না।
আমরা আমাদের কাছের মানুষের দুরে সরে যাওয়ার পিছনে অনেকাংশে নিজেরাই দায়ী। আমাদের গাফিলতি ও অবহেলার কারনেই অনেককেই পরে পস্তাতে হয়, চোখের জল ফেলতে হয়। তাকে ফিরে পাওয়ার আসায় দারে দারে ঘুরতে হয়। আর সেই সুযোগের অপেক্ষায় বসে থাকা কিছু অসাধু বাঙ্গালী আমাদের আবেগ ও ইমোশনকে পুজি করে আমাদের সাথে প্রতারনা করে আমাদের অনুভুতি নিয়ে খেলা করে, অনেক স্বার্থন্বেসি বন্ধুবেশি মানুষও সেই সুযোগে তাদের স্বার্থ চারিতার্থ করে।
আমরা কেনো চেষ্টা করতে পারি না তারা যখন কাছে থাকে তখনই এমন ব্যবস্থা করতে যাতে কখনোই সে আমাকে ছেড়ে চলে না যায়। এতে সময় শ্রম, অর্থ, মনো কষ্টো সকল কিছুর’ই সাশ্রয়।
এমন হাজারো মানুষ রয়েছে যারা হয়তো এমন ভুল করেই ফেলেছে এবং এখন কপাল চাপড়ে সেই মানুষটিকে ফিরে পেতে সকল কিছুই করতে রাজি তাদের জন্যই আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। আপনারা নিশ্চিন্তে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনার হারানো মানুষটিকে আপনার নিকট ফিরিয়ে আনবো।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475 
Akashguru2475@gmail.com

সকল প্রকার জীন পরিকে বশ করা মন্ত্র।

 মন্ত্রঃ ইয়া ক্বাফ ওয়া সীন,

ওয়া তা ইয়া মীম-
মহাম্মাদুর রসূল"
বিহাক্কি ফা মমীন-
আলিফ লাম শিন"
মাকলুকত ইয়া জ্বীন;
সামতু লাকা তামিম-
ইয়াসীন লাম ক্বাফ;
ইয়া আযাজিল হাকিম"
নাউরিকা আলালতু সামিম;
বুযরুক্কা ফাসালি জমিন।

নিয়মঃ মন্ত্র ৭৮৬ বার পাঠ করে সিদ্ধি করতে হবে। প্রয়োগ ৩০৮ বার।

আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন কোন কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন। 
Hemayeat2015@gmail.com 
01980482475

লটারি ও জয়া জয়লাভ করার মন্ত্র

 

লটারি ও জয়া জয়লাভ করার মন্ত্র

লটারী জুয়া ও সাট্টার নাম্বার জানার সাধনা। আজকাল মানুষ খুব সহজেই ধনী হবার জন্য জুয়া, লটারী, সাট্টা ইত্যাদি বেছে নিয়েছে। যদি ও এই খেলা গুলো আইনগত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ তবু ও সানুষ এই সব খেলে। কখনো হারে আবার কখনো জিতে। এটি এক ধরনের নেশার মত। ভৈরোজীর সাধনা ও কালী সাধনা দ্বারা জানা যায় সঠিক লটারীর নাম্বার। লটারী সাট্টার নাম্বার জানতে কল করুন আমাকে।। আমি ভৈরোজীর সাধনা, ও কালী সাধনা দ্বারা বলে দিব আপনার লটারীর নাম্বার। সময় ৭ দিন। 

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

দৃষ্টি ‌বশীক‌রণ ‌মন্ত্র

দৃষ্টি ‌বশীক‌রণ ‌মন্ত্র

অনেক সময় দেখা যায় আপনি যাকে পছন্দ করেন, তাকে কোন ভাবেই কথা বলা বা কোন ভাবেই কোথাও ঘুরতে নিয়ে যাওয়া কিংবা তাকে কোনভাবেই কিছু খাওয়াতে পারছেন না। তাকে বশ করার মতো অন্য কোন উপায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কিন্তু তাকে প্রতিনিয়তই দেখেই যাচ্ছে আর দেখেই যাচ্ছেন ঠিক সেই মুহূর্তে আপনি আপনার দৃষ্টি শক্তি দ্বারা তাকে বশ করতে পারবেন। শুধু মাত্র একটি মন্ত্র পাঠ করে। তো চলুন মন্ত্রটি ও তার প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে জেনে নেই।
মন্ত্রঃ-
“ঐ বগ ভুগে ভগনি।। 
ভাগোদরি ভগমালে।।
যৌনি ভগনিপতিনি।।
সর্ব ভগ সংকরী।।
ভগরুপে নিত্য ক্লৈ।।
ভগস্বরুপে সর্ব ভগান।।
মে বশমানয়ৎবরুদেরেতে।।
সুরেতে ভগ লিংকনে।।
ক্লীং নং দ্রবে ক্লেদয়।।
দ্রাবয় অমোঘে ভগ বিধো।।
ক্ষভু ক্ষোভয় সর্ব।।
সত্বাভগেশ্বরী মে।।
হকং জরু ব্লু ভৈং।।
মৌ বলুং হে হে।।
ক্লিনে সর্বাণি।।
ভগানি তস্মৈং স্বাহাং।।”
প্রয়োগ বিধিঃ- এই মন্ত্র জপ করার পর যদি কারো সঙ্গে দৃষ্টি বা নজর মেলানো হয় তবে সে সাধকের বশীভূত হয়ে যায়। তবে যে কোন গুরু পুষ্য যোগে ১০০৮ বার এই মন্ত্র জপ করে এবং ১০৮ বার উক্ত মন্ত্র দিয়ে আহুতি দিয়ে মন্ত্রকে অবশ্যই সিদ্ধ করে নিতে হবে। তাহলে অবশ্যই কাজ হবে।
বিঃদ্রঃ-কাজটি করার পূর্বে অবশ্যই কোন সিদ্ধ গুরুর অনুমতি নিতে হবে, এবং চন্ডিবরণ করতে হবে। ধন্যবাদ। 

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

বিবাহিতা নারী বশীকরণ করার তদবির

বিবাহিতা নারী বশীকরণ করার তদবির:

অথবা দৃষ্টি আকর্ষণ তদবীর!

সকল প্রকার মেয়েদের বশিভূত করা কালো বাণ। এই মন্ত্রের দ্বারা যে কোনো মেয়েকে অনায়াসে বশিভূত করা যায়। সঠিক ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ হবে।

মন্ত্রঃ" পাতাল বাসি যক্ষ নাগরানি; চৌন মুখি আঁধা চাহুনি- তার উপরে পুষ্পা রমনি- পঞ্চ পান্ডব ভিমের হংকার" রামের হাতে রাবনের ভষ্মার; ডাকি তোরে মোর বাণে- বাণের জোড়ে অমুকের মন টানে" ডানে টানে চান্ডালী- বামে পদ্মর রানী; ছার ছার ছার- তোর বাপ মার ঘর গৃহ ছার" ছার ছার ছার - তোর মাও মাসি ছার; মোর বাণ যদি লড়ে চড়ে- দোহাই কামাখ্যা মায়ের___ যুনির জল মহাদেবের মুখে পড়ে। দোহাই তেত্রিশ কোটি দেবতার।

নিয়মঃ মন্ত্রটি আমবস্যার রাতে মুখস্ত করতে হবে। তারপর মেয়ের দিকে তাকিয়ে মন্ত্র ৩ বার পাঠ করে ফুঁক মারলেই মেয়ে আপনার বশ মানবে (পরিক্ষিত)। 


✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

জল পরাী সাধনা

জল পরাী সাধনা এই মন্ত্র দারা আপনারা জল পরী সাধনা করতে পরেন পরীক্ষিত মন্ত্র সঠিক প্রয়গ করলেই ফল। 

মন্ত্রঃ-

বৌদ্ধ দেব দেয় বর জল।

পরী তাহারে হাজির-

বাক্যা লাগে মহাকালির।

হাজির হয় দেখা আল্লা।

হাকিমের বানি নলে পরে।

জলে ডুবে খাবি পানি -

জলে থাকে আয় চলে।

রাত্রি জাগিয়া জিন্দা-

পীর ডাকে তোরে আয়।

চন্ডিবরন সুনিয়া আয়।

হ্রীং বীজ মন্ত্র বাধিলাম

বাক্যা জদি নড়ে চড়ে-

শিবের চাঁদ খসি পড়ে-

কামাক্ষা দেবীর আজ্ঞা-

প্রয়গঃ- এই দারা জল পরী সাধনা ও বশিভুত করা জাই এই সাধনা 21 দিন করতে হব তুলসির মালা লাগবে অন্য কোন মালা হবে না নদীর তিরে গিয়ে চন্দন দারা ভুর্জপত্র জল পরী আকতে হবে তাকে দুর্ব,ফুল, ধুপ, দিপ, পুজা করতে হবে এবং এই মন্ত্র টি 108 ( একশআট) বার জপ করতে হবে। এই জাগাই রাত্রি ৯ টা করতে হবে এই করলে ভয়ানক দেখা দিতে পরে ২১ দিন হলে আপনার কাছে এক থালায় মিষ্টি রাখবেন জল পরী এসে দেখা দিলে তাকে মিষ্টি খেতে দিবেন ও তাকে দিয়ে তিন টা শপত করিয়ে নিবেন। 1/ আমি আপনাকে যে খানে পাঠাব সে খানে জেতে হবে 2/ আমি যখন ঢাকব তখন হাজির হবেন /3 আমার অনো মতি ছারা কোথাও জেতে পারবেন না, এই তিন টা শপত করিয়ে নিলে পরী সারা জীবন আপনার বশে চলে আসবে, এই সাধনা করার আগে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে সঠিক নিয়ম কানুন গুরুর অনোমতি নিতে হবে, সাধনা প্রশিক্ষনের জন্য হাদিয়া বা ধক্ষিনা দিতে হবে।  


✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

সুন্দরী নারী বশীকরণ তদবীর

সকল নারী বশী ভূত করা কালো বাণ। এই মন্ত্রের দ্বারা যে কোনো মেয়েকে অনায়াসে বশিভূত করা যায়। সঠিক ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ হবে।


মন্ত্রঃ 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম সর্বা শক্তি সর্বা চান্ডালিনী" পাতাল বাসি যক্ষ নাগরানি; চৌন মুখি আঁধা চাহুনি- তার উপরে পুষ্পা রমনি- পঞ্চ পান্ডব ভিমের হংকার" রামের হাতে রাবনের ভষ্মার; ডাকি তোরে মোর বাণে- বাণের জোড়ে অমুকের মন টানে" ডানে টানে চান্ডালী- বামে পদ্মর রানী; ছার ছার ছার- তোর বাপ মার ঘর গৃহ ছার" ছার ছার ছার - তোর মাও মাসি ছার; মোর বাণ যদি লড়ে চড়ে- দোহাই কামাখ্যা মায়ের___ যুনির জল মহাদেবের মুখে পড়ে। দোহাই তেত্রিশ কোটি দেবতার।

নিয়মঃ 
মন্ত্রটি আমবস্যার রাতে মুখস্ত করতে হবে। তারপর মেয়ের দিকে তাকিয়ে মন্ত্র ৩ বার পাঠ করে ফুঁক মারলেই মেয়ে আপনার বশ মানবে (পরিক্ষিত) 

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475

নিজের বউকে বশ করার মন্ত্র

 বউকে বশ করার মন্ত্র: 

যে সব wife স্বামীর কথা শুনে না তাদের কে বশ করার জন্য মন্তটি দিলাম, সে শুনবে না আপনার কথা তার বাবা ও শুনবে।। 

✓মন্ত্র:

রাম একাকী কুল্লে ফালে ও কাকী কাওমে তোর লাগলে মোরকা সব ফেলিহু। ও তনে তোর না লাগিলে হামি ও তনে তোর না লাগিলে হামি ও তনে মরতেহ। মোহাম্মাদী কা থাকিলে তোর হে আঁচলে আমি নে বন্ধি থো ছো ছো ছো ফোরু মন্ত্র আল্লা বাচা।


নিয়ম: 

কোন ভাল গুরুর কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে নিতে হবে। কোন অমাবস্যা রাতে ১২ টার পর এই মন্ত টি ২১ বারে শিখতে হবে। তাহলে মন্তটি সিদ্দ হবে।। মন্ত সিদ্দ শেষ হলে কোন শনিবার দিন মন্তটি ৭ বার পাঠ করে wife এর পরনের শারিতে ৩ টি গিরু দিবেন গিরুর দেওয়ার সাথে সাথে সে পাগল এর মত আত্তহারা হয়ে যাবে।।


আর মাটিতে পরে যাবে তখন চিন্তার কিছু নেই তার চুলের মুঠি ধরে টেনে তুলবেন আর কোমরে আস্তে করে ৩ টি লাথি মারলে সুস্থ হয়ে যাবে।। ★ মন্ত্রটি বহু পরিক্ষত।।।। অনেক লোক দ্বারা উপকার পেয়েছেন পরিক্ষত। মন্ত্রটি আমার গুরু দিয়েছিলেন। 

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475